বাংলাদেশে মটোরোলা মোটো এজ ৫০ এর দাম কত?

আপনি কি জানেন বাংলাদেশে মটোরোলা মোটো এজ ৫০ এর দাম কত? বর্তমান প্রযুক্তি জগতে মটোরোলা ব্র্যান্ড খুবই দাপটের সাথে চলেছে এবং নতুন নতুন মডেল তারা প্রতিনিয়ত মার্কেটে লঞ্চ করছে। এরই ধারাবাহিকতায় আমরা আজকে জানবো মটোরোলা মোটো এজ ৫০ এর দাম সম্পর্কে।

বাংলাদেশে-মটোরোলা-মোটো-এজ-৫০-এর-দাম-কত

আমরা তো বিস্তারিতভাবে জানবো মটোরোলা মোটো এজ ৫০ এর দাম বাংলাদেশে কত তা সম্পর্কে এবং আমরা এর সাথে আরো জানবো এর ফিচার, স্পেসিফিকেশন, ডিজাইন, ক্যামেরা, ব্যাটারিও ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে। তবে চলুন বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।

পোস্ট সূচিপত্র: বাংলাদেশে মটোরোলা মোটো এজ ৫০ এর দাম কত?

বাংলাদেশে মটোরোলা মোটো এজ ৫০ এর দাম কত?

Motorola Edge 50 এর দাম কত? বর্তমান বাংলাদেশ বাজারে এই ফোনটির অফিসিয়াল ও আনঅফিসিয়াল দুটি ভেরিয়েন্ট হয়েছে এবং আপনি মার্কেটে এই দুটি ভেরিয়েন্টের ফোন পাবেন। যদি এর মূল্য বলা হয় বাংলাদেশে মটোরোলা মোটো এজ ৫০ এর দাম ৪০,০০০ হাজার থেকে শুরু করে ৪৫,০০০ হাজার টাকার ভেতরে আপনি এটি পেয়ে যাবেন যা অফিসিয়ালি মূল্য। আর আপনি যদি আনঅফিসিয়াল ফোন নিতে চান তবে এর দাম অফিসিয়ালের তুলনায় কিছুটা কম হতে পারে তাও ধরুন তিন থেকে পাঁচ হাজার টাকা।

মটোরোলা মোটো এজ ৫০ এর প্রসেসর কেমন?

আমরা যখন একটি ফোন কেনার কথা চিন্তা করি তখন আমরা সর্বপ্রথম ফোনের প্রসেসর সম্পর্কে জানতে চায় কারণ ফোনের মূল অংশ হচ্ছে প্রসেসর এবং প্রসেসর যত ভালো হবে ফোন তত দ্রুত ও স্মুথ চলবে। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক মটােরোলা মোটো এজ ৫০ ফোনটিতে কোন ধরনের প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে এবং এই প্রসেসরটি কতটা ভালো?

মটোরোলা মোটো এজ ৫০ ফোনটি প্রসেসর হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে, কোয়ালকম SM7450-AB স্ন্যাপড্রাগন 7 জেনারেশন 1 AE এবং আমরা ফোনটিতে সিপিইউ হিসেবে পেয়ে যাবে, অক্টা-কোর (১x২.৫ গিগাহার্টজ কর্টেক্স-এ৭১০ এবং ৩x২.৩৬ গিগাহার্টজ কর্টেক্স-এ৭১০ এবং ৪x১.৮ গিগাহার্টজ কর্টেক্স-এ৫১০)। আমরা রিসার্চ করে দেখেছি যে, প্রসেসরটি নাকি পুরাতন একটি প্রসেসর এবং প্রসেসরটি পুরাতন হোক না কেন এর পারফরম্যান্স খুবই ভালো। তবে আমাদের যেটি ধারণা মটোরোলা চাইলে তাদের এই মডেলটিতে দামের তুলনায় আরো উন্নতমানে প্রসেসর লাগাতে পারত।

মটোরোলা মোটো এজ ৫০ স্টোরেজ কত কত পাওয়া যাবে?

স্টোরেজ ফোনের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। আপনার ফোনের র‌্যাম যত বড় হবে ফোন আপনার তত দ্রুত কাজ করবে এবং নিখুঁতভাবে আপনি কাজ করতে পারবেন। আবার রম যত বড় হবে আপনার স্টোরেজ ভর্তি হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম থাকবে এবং স্টোরেজ যত ভালো তত ভালো আপনি পারফরম্যান্স পাবেন। তো প্রশ্ন আসে মটোরোলা মোটো এজ ৫০ স্টোরেজ কেমন পাওয়া যাবে? চলুন তবে জেনে আসি।

মটোরোলা মোটো এজ ৫০ ফোনটিতে আমরা স্টোরেজ হিসেবে পাচ্ছি ৮ | ১২ জিবি র‌্যাম এবং ২৫৬ | ৫১২ জিবি রম ভেরিয়েন্টে। আর আমরা তো এর দাম সম্পর্কে উপরে জেনে এসেছি। আপনি এই স্টোরেজগুলো অফিসিয়াল ও আনঅফিসিয়াল দুটির ক্ষেত্রেই পাবেন। এখন আপনার যেটি পছন্দ বা আপনার বাজেটের মধ্যে আপনি তা ক্রয় করে নিবেন।

Motorola Edge 50 এর ক্যামেরা কোয়ালিটি কেমন?

আমরা অনেকেই আছি যারা Vlog ভিডিও করার জন্য ফোনের ক্যামেরা ভালো চায়। আবার আমরা অনেকেই ছবি তুলতে খুবই পছন্দ করি। তাই আমরা এমন একটি ফোন খুঁজি যার ক্যামেরা হবে বেস্ট এবং পারফেক্ট। তো প্রশ্ন হচ্ছে যে, Motorola Edge 50 এর ক্যামেরা কোয়ালিটি কেমন হবে? চলুন তবে জেনে আসি।

Motorola-Edge-50-এর-ক্যামেরা-কোয়ালিটি-কেমন

আমরা মটোরোলা মোটো এজ ৫০ ফোনটির মেইন/পেছনের ক্যামেরা হিসেবে পাচ্ছি, তিনটি শুটার যার কোয়ালিটি ৫০ মেগাপিক্সেল, f/১.৮, ওয়াইড অ্যাঙ্গেল, প্রাইমারি ক্যামেরা, ১০ মেগাপিক্সেল, f২.০, টেলিফটো ক্যামেরা, ১৩ মেগাপিক্সেল, f/২.২, আল্ট্রা-ওয়াইড অ্যাঙ্গেল ক্যামেরা। এই ফোনের মেইন ক্যামেরা বেশ ভালো এবং দামের সাথে একদম সামঞ্জস্য। আপনি ডে লাইন যেমন ছবি পাবেন ঠিক তেমন লো লাইটেও পাবেন। ক্যামরাটি দিয়ে ছবি তুলে আপনি বেশ মজা পাবেন। তবে একটি জিনিস না বললেই নয়, আপনি এই ফোনের ক্যামেরার প্রোটেইট মুডটি খুবই পছন্দ করবেন কারণ প্রোটেইট মুডে এর ছবি কোনো কথা নেই এক কথায় অসাধারণ ছবি দেয়। ছবির রেজুলেশন হিসেবে পাচ্ছেন ৮১৫০ x ৬১৫০ পিক্সেল, ক্যামেরায় ফিচার হিসেবে পাওয়া যাবে অটো ফ্ল্যাশ, ফেস ডিটেকশন, ফোকাস করতে ফেসে ক্লিক করলে ফোকাস হয়ে যাবে। একই সাথে ভিডিও রেকর্ডিং ৩৮৪০x২১৬০, ১৯২০x১০৮০ এবং ভিডিও FPS ৩০ fps, ৬০ fps পেয়ে যাবেন।


চলুন এবার এর সেলফি ক্যামেরা নিয়ে জানা যাক। আমরা সেলফি ক্যামেরা হিসেবে পাচ্ছি, ৩২ মেগাপিক্সেলের একটি বড়শর ক্যামেরা যার f/২.৪, ওয়াইড অ্যাঙ্গেল। ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও রেকর্ডিং ৩৮৪০x২১৬০, ১৯২০x১০৮০ রেজুলেশন পাবো এবং ভিডিও FPS ৩০ fps, ৬০ fps, অ্যাপারচার f/২.৪ পেয়ে যাবেন।

Motorola Edge 50 এর নেটওয়ার্কের সুবিধা-অসুবিধা

Motorola Edge 50 এর নেটওয়ার্ক সুবিধার দিক থেকে এটি ব্যবহারকারীদের জন্য বেশ নির্ভরযোগ্য করে তৈরি করা হয়েছে। ফোনটি আমরা নেটওয়ার্ক হিসেবে পাচ্ছি, 2G, 3G, 4G, 5G। হ্যাঁ ফোনটিতে 5G সাপোর্ট থাকায় দ্রুতগতির ইন্টারনেট ব্রাউজিং, অনলাইন স্ট্রিমিং এবং গেমিং এর এক অনন্য অভিজ্ঞতা পাওয়া যায়। এছাড়া 4G, 3G এবং 2G নেটওয়ার্কও সহজে সাপোর্ট করে, ফলে বাংলাদেশের যেকোনো এলাকায় ব্যবহার করা সম্ভব। কলের বিষয়ে বলি তবে, সিম স্লট হিসেবে আমরা পাচ্ছি ডুয়াল সিম, জিএসএম+জিএসএম যার সাইজ হবে ন্যানো। নেটওয়ার্কের মধ্যে এজ, জিপিআরএস, ভুটলাইট পেয়ে যাচ্ছি। এর নেটওয়ার্ক উন্নত হওয়ায় কল কোয়ালিটি স্পষ্ট, আর নেটওয়ার্ক ক্যাপচারের দিক থেকেও এটি বেশ স্থিতিশীল, বিশেষ করে শহরাঞ্চলে। যারা সর্বদা দ্রুতগতির ইন্টারনেট ব্যবহার করতে চান, তাদের জন্য Motorola Edge 50 একটি ভালোমানে ফোন হতে পারে।

তবে কিছু অসুবিধাও রয়েছে, বিশেষ করে গ্রাম এলাকাগুলোতে নেটওয়ার্ক কভারেজ মাঝে মাঝে দুর্বল হয়ে যেতে পারে। যদিও ফোনটির নেটওয়ার্ক সিস্টেম উন্নত, তবুও অনেক সময় সিগন্যাল ড্রপ বা কল কাটার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

Motorola Edge 50 এর ডিসপ্লে কোয়ালিটি কেমন হবে?

বাংলাদেশে মটোরোলা মোটো এজ ৫০ এর দাম কত? এই বিষয়টি যতটা জানা জরুরী ঠিক তার মতো জরুরী এই ফোনের ডিসপ্লে কোয়ালিটি সম্পর্কে জানা। চলুন এর ডিসপ্লে কোয়ালিটি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে আসি।

Motorola Edge 50 ফোনটি ডিসপ্লের ধরণ হিসেবে পাচ্ছি P-OLED, যার সাইজ ৬.৭ ইঞ্চি, স্কিন প্রোটেক্টর হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে গরিলা গ্লাস ৫ আর দারুন একটি বিষয় হচ্ছে ডিসপ্লেটিতে আমরা ১ বিলিয়ন কালার দেখতে পাবো একই সাথে এইচডিআর ১০+ সাপোর্টেট রয়েছে, ডিসপ্লে রিফ্রেশিং রেট ১২০Hz, ব্রাইটনেস হিসেবে পাচ্ছি ১৬০০ নিট। এই ফোনের ডিসপ্লে বেশ ভালোমানের মনে হয় আমার কাছে এবং কিছুটা কার্ভ থাকায় দেখতে আরো দারুন লাগে ফোনটিকে সাথে কালার কিন্তু বেশ ভালোভাবে বুঝা যাচ্ছিল। ডিসপ্লেটি ফুল HD+ হওয়ায় ভিডিও বেশ দারুনভাবে দেখা যাবে এবং দারুনভাবে উপভোগ করতে পারবেন এবং সাথে পারবেন গেমিং এ এক অসাধারণ অনুভূতি। ডিসপ্লের প্রোটেকশন হিসেবে আমরা জেনেছি এটা গরিলা গ্লাস ৫ লাগানো আছে যা আপনার ফোনের ডিসপ্লের ছোটখাটো থেকে শুরু করে মাঝারি টাইপের ক্ষতির সম্মুখীন থেকে বাঁচাবে বলে আমার মনে হয়।

Motorola Edge 50 এর ব্যাটারি ক্যাপিসিটি কেমন?

আমরা যখন একটি ফোন কিনি তখন আমরা অনেকেই আছি যারা ব্যাটারির দিকে জোর দেয়। আর জোর দিবোই না কেন কারণ ব্যাটারি যত বড় হবে ব্যাকআপ হিসেবে আমরা ততবেশি ভালো পাবো। তাই আমাদের উচিত ফোন কেনার সময় ব্যাটারি ক্যাপাসিটি দেখে ফোন কেনা। তো প্রশ্ন হচ্ছে মটোরোলা মোটো এজ ৫০ এর ব্যাটারি ক্যাপিসিটি কত? আমরা এই ফোনের ব্যাটারি ক্যাপিসিটি পাচ্ছি ৫০০০mAh এর একটি নন রিমুভাল লি-পলি বা লিথিয়াম পলিমার ব্যাটারি। আর এই ব্যাটারিকে চার্জ করা জন্য আমরা পেয়ে যাবো ৬৮W এর ওয়্যারযুক্ত একটি ফাস্ট চার্জার এবং সাথে আমরা পাবো ১৫W এর একটি ওয়্যালেস চার্জার। চার্জারের ধরণ হিসেবে পাচ্ছি টাইপ-সি ২.০।

দাম অনুযায়ী ব্যাটারি ক্যাপাসিটি যদি আকেরটু ভালো হতো তবে আরো ভালো হতো বলে আমার মনে হয়। তবে ৫০০০mAh ব্যাটারিও কমসম নয় বেশ ভালো। আপনি এর ব্যাকআপ হিসেবে অনেক সুবিধায় পাবেন। সাদামাটা কাজগুলো যদি করেন যেমন: কল করা, হালকা গান শোনা, হালকা ছবি তুলা, ভিডিও দেখা এই টাইপের ছোট ছোট কাজগুলোর জন্য আপনি এই ফোনটিকে একবার চার্জ করে ১৮-২০ ঘন্টার মতো চালাতে পারেন। আর যদি ভারী কাজ করেন যেমন: গেমিং, ভিডিও স্ট্রিমিং, দীর্ঘ সময় ছবি তুলা এই ধরনের কাজগুলোর জন্য আপনি এর ব্যাকআপ পেতে পারেন আনুমানিক ৮-১০ ঘন্টার মতো।

Motorola Edge 50 এর রং এবং ডিজাইন কেমন হবে?

আমরা তো বিস্তারিতভাবে জেনে গেছি বাংলাদেশে মটোরোলা মোটো এজ ৫০ এর দাম কত? এবং একই সাথে আমরা এই ফোনটি ফিচার সম্পর্কেও জেনে গেছি। চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক এই ফোনটির ডিজাইন সম্পর্কে।


Motorola-Edge-50-এর-রং-এবং-ডিজাইন-কেমন-হবে

আমরা Motorola Edge 50 ফোনটির কালার হিসেবে পাচ্ছি কোয়ালা ধূসর, জঙ্গল সবুজ, পীচ ফাজ আর এর ডিজাইন নিয়ে যদি বলি তবে এককথায় বলা যায় অসাধারণ। ফোনটির ওজন মাত্র ১৮০ গ্রাম, ফোনটির উচ্চতা ১৬০.৮ মিলিমিটার এবং প্রসস্থ ৭২.৪ মিলিমিটার, থিটনেস ৭.৮ মিলিমিটার যা খুবই চিকন টাইপের বলা যায়। ফোনটির বিল্ড কোয়ালিটি নিয়ে যদি বলি তবে, ফোনটির সামনের অংশ কাচের, অ্যালুমিনিয়াম ফ্রেম, সিলিকন পলিমার (ইকো লেদার বা ইকো সোয়েড) পিছনের অংশ। ফোনটি ওয়াটার প্রুভ ও ধুলোবালী থেকে সুরক্ষিত।

মটোরোলা মোটো এজ ৫০ ফোনটির গেমিং পারফরম্যান্স কেমন?

আমরা কিন্তু আগেই বলেছি এই ফোনটি কিন্তু গেমিং ফোন একদমই না। যদিও বা এতে ব্যবহার করা হয়েছে ভালোমানে একটি প্রসেসর তবুও এই ফোন দিয়ে আপনি গেমিং করে মজা পাবেন না। তবে হ্যাঁ আপনি অল্প সময়ের জন্য গেম খেলেন যেমন PUBG Mobile, Call of Duty Mobile বা Asphalt 9 সহজেই খেলা যায়। তবে দীর্ঘ সময় ধরে যদি গেমিং করেন তবে ফোনটি ল্যাগ করতে পারে। ফোনটির 120Hz ডিসপ্লে ও দ্রুত টাচ রেসপন্স গেমিংয়ের জন্য এটি বেশভালো একটি দিক বলা যায়। তবে সব মিলিয়ে, Motorola Edge 50 মাঝারি থেকে ভালো মানের গেমিং পারফরম্যান্স দেয়।

মটোরোলা মোটো এজ ৫০ এর সিকিউরিটি সার্ভিস কেমন?

আমরা মটোরোলা মোটো এজ ৫০ এর সিকিউরিটি সার্ভিস হিসেবে পাচ্ছি:
  • লাইট সেন্সর: লাইট সেন্সর, প্রক্সিমিটি সেন্সর, অ্যাক্সিলোমিটার, কম্পাস
  • ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর: আছে
  • ফিঙ্গার সেন্সরের অবস্থান: অন-স্ক্রিন (স্কিনের সামনে)
  • ফেস আনলক: আছে
তো আপনি সিকিউরিটি সার্ভিস এই ফোনটি বেশভালোই পাচ্ছেন। আমাদের মূল আকর্ষণ হচ্ছে লক ও আনকল সিস্টেম। আমরা এখন অনেক ফোনে দেখি, আনলক সিস্টেম ডিসপ্লেতে পাওয়া যায়, Motorola Edge 50 ফোনটির আনলক সিস্টেম ঠিক তেমনটি এবং এটি খুবই দ্রুত ও নিখুঁত কাজ করে। আপনি সাথে পাবেন ফেস আনলক সিস্টেম এবং পিন, প্যাটান, পাসওয়ার্ড তো থাকছেই।

শেষ মন্তব্য

আমরা বিস্তারিতভাবে জেনে নিলাম বাংলাদেশে মটোরোলা মোটো এজ ৫০ এর দাম কত? এবং আমরা জেনে গেছি এই ফোনের ফিচার ও কোয়ালিটি সম্পর্কে। আপনারা যারা মাঝারি বাজেটের মধ্যে একটি প্রযুক্তি নির্ভর ও ফিচার সমাহারের ফোন খুঁজছেন তাদের জন্য মটোরোলা মোটাে এজ ৫০ হতে পারে একটি নির্ভরযোগ্য চয়েজ বা পছন্দ।
Previous Post