বিশ হাজার টাকার মধ্যে ভালো মোবাইল - ২০ হাজারের মধ্যে ভালো ফোন
বিশ হাজার টাকার মধ্যে ভালো মোবাইল ফোন খুঁজছেন? ২০ হাজার টাকার মধ্যে স্মার্টফোন কোনটি ভালো হবে সেটি সম্পর্কে জানতে চান? তবে আমাদের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন কেননা আমরা এখানে বিস্তারিতভাবে ২০০০০ টাকার মধ্যে ভালো ফোন সম্পর্কে আলোচনা করবো।
আজকে এই আর্টিকেলে আমরা এমন ৮টি ফোন সম্পর্কে আপনাদের জানাবো যার প্রাইজ ২০ হাজার টাকার মধ্যে। তাই চলুন ২০ হাজারের মধ্যে ভালো ফোন গুলো কি কি জেনে নেওয়া যাক।
পোস্ট সূচিপত্র: 20000 টাকার মধ্যে ভালো মোবাইল বাংলাদেশ
বিশ হাজার টাকার মধ্যে ভালো মোবাইল গুলো কি কি?
বিশ হাজার টাকার মধ্যে ভালো মোবাইল আপনি বেশ কয়েকটি পেয়ে যাবেন। এর দাম যেমন আপনি সে ফোনগুলোতে তেমন ফিচার পাবেন ব্যবহার করার জন্য। চলুন জেনে আসি এমন ৫টি ফোন সম্পর্কে যেগুলোর প্রাইজ মাত্র ২০ হাজার টাকা।
Samsung Galaxy A16 4G
- সুপার অ্যামলেট ডিসপ্লে যার সাইজ ৬.৭ ইঞ্চি, যা ফুল HD+, স্ক্রিন প্রোটেকশন হিসেবে থাকছে গরিলা গ্লাস এবং রিফ্রেশিং রেট হিসেবে থাকছে ৯০ হার্জ।
- ডিজাইন নিয়ে যদি বলা যায় তবে ফোনটি বিল্ড করা হয়েছে কাচের সামনের অংশ, প্লাস্টিকের পিছনের অংশ, প্লাস্টিকের ফ্রেম। ফোনটির ওজন ২০০ গ্রাম, কালার পাওয়া যাবে ধূসর, জল-সবুজ, মধ্যরাতের নীল, এছাড়া ফোনটিতে থাকছে IP54 রেটিং।
- ব্যাটারিতে থাকছে ৫০০০mAh এর লি-পলি (লিথিয়াম পলিমার) ব্যাটারি। ব্যাটারিকে চার্জ করার জন্য পাওয়া যাবে ২৫ ওয়াটের একটি টাইপ-সি ২.০ চার্জার।
- এছাড়া আরো পাওয়া যাবে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর যার পজিশন পাওয়ার বোতামে এবং ফেস আনলক রয়েছে।
Infinix Hot 50 Pro
আমাদের লিস্টের দ্বিতীয় ফোনটি হচ্ছে Inifinix Hot 50 pro চলুন এই ফোনটি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক যে এটি কি ২০ হাজারের মধ্যে ভালো ফোন হবে কি-না।
Inifinix Hot 50 Pro ফোনটির প্রাইজ ২০ হাজারের চেয়ে একটু বেশি দাম। আপনারা যারা গেমিং টাইপের ফোন খুঁজছেন তাদের জন্য Inifinix Hot 50 Pro ফোনটি হতে পারে একটি সেরা চয়েজ। এই ফোনটির অফিসিয়াল প্রাইজ ২৩,০০০ টাকা। স্টোরেজ হিসেবে পাওয়া যাবে ৮ জিবি র্যাম ও ২৫৬ জিবি রম। মেইন/প্রাইমারি ক্যামেরায় থাকছে ৫০ মেগাপিক্সেলের একটি মেইন শুটার আর ২ মেগাপিক্সেলের আরো একটি শুটার। সেলফি ক্যামেরা হিসেবে পাওয়া যাবে ১৩ মেগাপিক্সেলের একটি শুটার। ছবির মান নিয়ে যদি বলি তবে বেশ ভালোই বলা চলে। আপনি যদি মোটামুটি ছবি তোলার জন্য একটি ফোন চান তবে এটি একটি ভালো চয়েজ হতে পারে।
- ডিসপ্লে AMOLED যার স্ক্রিন সাইজ ৬.৭৮ ইঞ্চি এবং এই স্ক্রিনটি ফুল HD+। স্ক্রিন প্রোটেকশন হিসেবে থাকছে গরিলা গ্লাস। ব্রাইটন্সে ১৩০০ নিট, রিফ্রেশিং রেট ১২০ হার্জ যা আপনার কাজকে আরো দ্রুত ও নিখুঁত করতে অনেক সাহায্য করবে।
- মেইন/প্রাইমারি ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুললে যার ইমেজ রেজোলিউশন পাওয়া যাবে ৮১৫০ x ৬১৫০ পিক্সেল, অ্যাপারচার f/1.6, ক্যামেরা বৈশিষ্ট্য হিসেবে থাকছে অটো ফ্ল্যাশ, ফেস ডিটেকশন, ফিল্টার, টাচ টু ফোকাস, ভিডিও রেকর্ডিং করা যাবে 1920x1080, 1280x720 এবং ভিডিও FPS 30 fps। আর সেলফি ক্যামেরায় থাকছে, অ্যাপারচার f/২.২, ভিডিও রেকর্ডিং ১৯২০x১০৮০, ভিডিও FPS ৩০ fps।
- ফোনটির ডিজাইন বা বিল্ড কোয়ালিটিতে থাকছে কাচের সামনের অংশ, প্লাস্টিকের পিছনের অংশ, প্লাস্টিকের ফ্রেম। ফোনটির ওজন মাত্র ১৬২ গ্রাম এবং ফোনের থিকন্সে বা পুরুত্ব মাত্র ৬.৮ মিমি। ফোনটিতে রয়েছে ওয়াটার প্রুভ হিসেবে IP54 রেটিং।
- ব্যাটারিতে থাকছে ৫০০০mAh এর একটি লি-পলি (লিথিয়াম পলিমার) এর নন-রিমুভাল ব্যাটারি। যার ব্যাকআপ হিসেবে আপনি পেয়ে যাবেন ১ থেকে দেড় দিনের মতো। আর ব্যাটারিতে চার্জ শেষ হয়ে গেলে চার্জ করার জন্য ৩৩ ওয়াটের একটি টাইপ-সি ২.০ চার্জার।
- আর আমরা তো Inifinix Hot 50 Pro ফোনের স্টোরেজ সম্পর্কে আগেই জেনেছি। ৮ জিবি র্যাম থাকায় আপনি বেশ ভালোভাবে গেম খেলতে পারবেন এবং এই প্রসেসরটি মিড রেঞ্জের থাকায় গেমিং করেও মজা পাবেন।
- ফোনটিতে সিকিউরিটি হিসেবে থাকছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর যার পজিশন অন-স্ক্রিন এবং ফেস আনলক রয়েছে।
Tecno Spark 30 Pro
- মেইন/প্রাইমারি ক্যামেরা হিসেবে দুটি শুটার যার মেইন শুটারটি ১০৮ মেগাপিক্সেল ও আরেকটি ২ মেগাপিক্সেল। ছবির রেজোলিউশন থাকছে ১২০০০ x ৯০০০ পিক্সেল, অ্যাপারচার পাওয়া যাবে f/1.9, ক্যামেরায় আরো থাকছে অটো ফ্ল্যাশ, ফেস ডিটেকশন, টাচ টু ফোকাস সুবিধা। মেইন ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও রেকর্ডিং করা যাবে 1920x1080 এবং ভিডিও FPS 30 fps পাওয়া যাবে। সেলফি ক্যামেরা থাকছে ১৩ মেগাপিক্সেলে, ওয়াইড অ্যাঙ্গেল ক্যামেরা, ভিডিও রেকর্ডিং করা যাবে ১৯২০x১০৮০ এবং ভিডিও FPS 30 fps।
- এই ফোনের মেইন ক্যামেরা তুলা ছবিগুলো বেশ দারুন লাগে দেখতে। ছবি তুলার সময় সাবজেক্টকে সুন্দরভাবে ক্যাপচার করে এবং ডিটেইলস সুন্দরভাবে তুলে ধরে। ডে লাইট ও লো লাইটে ছবি মোটামুটি ভালোই আসে এবং রাতের বেলাতেও ছবি মোটামুটি ক্যাপচার করতে পারে।
- ফোনটির ডিসপ্লের প্যানেল AMOLED, যার স্ক্রিনের সাইজ ৬.৭৮ ইঞ্চি, স্ক্রিন রেজোলিউশন ১০৮০x২৪৩৬ পিক্সেল (FHD+), স্ক্রিন সুরক্ষায় ব্যবহার করা হয়েছে গরিলা গ্লাস, ব্রাইটন্সে হিসেবে থাকছে ১৭০০ নিট এবং রিফ্রেশ রেট ১২০ হার্জ। Tecno Spark 30 Pro ফোনটির আর কিছু পছন্দ হোক চাই না হোক এর ডিসপ্লে আপনার পছন্দ হবেই হবে। কেননা ডিসপ্লে তারা অত্যান্ত দারুন ভাবে বানিয়েছে। আর ডিসপ্লে ফুল HD+ হওয়ায় প্রতিটি দৃশ্য বেশ চমৎকারভাবে উপভোগ করা যায়।
- ফোনটির মোট ৩টি কালার হয়েছে অপ্টিমাস প্রাইম সংস্করণ, আর্কটিক গ্লো, অবসিডিয়ান এজ। ফোনটির থিকন্সে বা পুরুত্ব ৭.৪ মিমি এবং এতে রয়েছে IP54 রেটিং যা হালকা জল ও ধুলোবালি থেকে ফোনকে সুরক্ষা করবে।
- ব্যাটারির ক্যাপাসিটি হিসেবে থাকছে ৫০০০mAh এর লি-পলি (লিথিয়াম পলিমার) ব্যাটারি। ব্যাকআপ হিসেবে আপনি পেয়ে যাবেন এক থেকে দেড় দিনের মতো। আর যদি আপনি ভারী কাজের জন্য ব্যবহার করেন তবে ১১-১২ ঘন্টার মতো ব্যাকআপ পেতে পারেন। ব্যাটারির চার্জ শেষ হয়ে গেলে ব্যাটারিকে চার্জ করার জন্য রয়েছে দ্রুত চার্জিং ৩৩ ওয়াট তারযুক্ত একটি টাইপ-সি ২.০ ব্যাটারি।
আপনার বাজেট যদি থাকে ২১০০০ টাকা তবে আপনি এই ফোনটিকে আপনার চয়েজ লিস্টে রাখতে পারেন কেননা বিশ হাজার টাকার মধ্যে ভালো মোবাইল এটিও হতে পারে তবে এক হাজার টাকা বেশি দিতে হবে শুধু।
Realme C75
- ডিসপ্লে আইপিএস এলসিডি, যার স্ক্রিনের সাইজ ৬.৭২ ইঞ্চি, রেজোলিউশন ১০৮০x২৪০০ পিক্সেল (FHD+), স্ক্রিন প্রোটেক্টর হিসেবে থাকছে আর্মারশেল গ্লাস, বাইটন্সে ৬৯০ নিট, রিফ্রেশ রেট ৯০ হার্জ।
- এই ফোনের মেইন/প্রাইমারি ক্যামেরায় আমরা যদিও বা ৩টি শুটার দেখতে পায় তবে এর শুটার মাত্র ১টি এবং বাকি দুটি ডেমো আকারে রাখা হয়েছে। মেইন শুটারটি ৫০ মেগাপিক্সেল f/1.8, ওয়াইড অ্যাঙ্গেল, প্রাইমারি ক্যামেরা, সেকেন্ডারি আনস্পেসিফাইড ক্যামেরা। ছবির রেজোলিউশন পাওয়া যাবে ৮১৫০ x ৬১৫০ পিক্সেল, অ্যাপারচার f/1.8। আর ক্যামেরার বৈশিষ্ট্য হিসেবে থাকছে অটো ফ্ল্যাশ, ফেস ডিটেকশন, ফোকাস করতে স্পর্শ। মেইন ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও রেকর্ডিং করা যাবে ১৯২০x১০৮০ এবং ভিডিও FPS পাওয়া যাবে 30 fps। অপরদিকে সেলফি ক্যামেরা হিসেবে পাওয়া যাবে ৮ মেগাপিক্সেলের একটি ক্যামেরা।
- ডিজাইন নিয়ে যদি বলা যায় তবে ফোনটির ওজন ১৯৬ গ্রাম। ফোনটির থিকন্সে বা পুরুত্ব ৮ মিমি। ফোনের কালার হিসেবে পাওয়া যাবে গোল্ডেন ও কালো। ফোনটি ওয়াটার প্রুভ হওয়ায় এতে থাকছে IP69 রেটিং।
- ফোনটিতে ব্যাটারি হিসেবে থাকছে 6000mAh এর বিশাল একটি ব্যাটারি। ব্যাটারির ধরণ লি-পলি (লিথিয়াম পলিমার) যা নন-রিমুভাল। ব্যাটারি বেশ বড়সর থাকায় আপনি এক থেকে দুই দিনের মতো ব্যাকআপ হিসেবে পেয়ে যাবে। আর যদি ভারী কোনো গেম বা ভারী কোনো কাজ দীর্ঘ সময় ধরে করেন তবে আপনি ১৫-১৬ ঘন্টা পর্যন্ত ব্যাকআপ পাবেন। ব্যাটারিতে চার্জ ফুরিয়ে গেলে আপনি ব্যাটারিকে চার্জ করার জন্য পেয়ে যাবে ৪৫ ওয়াটের একটি টাইপ-সি ২.০ চার্জার। এই চার্জার দিয়ে ফোনটিকে চার্জ করতে সময় লাগবে আনুমানিক ৪৫-৫৫ মিনিটের মতো।
২০ হাজার টাকার মধ্যে স্মার্টফোন ভালো হিসেবে এটিও হতে পারে এবং আপনার বাজেট যদি ২০ হাজার হয়ে থাকে তবে এই ফোনটিকে আপনি আপনার চয়েজ লিস্টে রাখতে পারেন।
Xiaomi Redmi Note 14
Xiaomi Redmi Note 14 ফোনটির ৬ জিবি র্যাম ও ১২৮ জিবি রম ভ্যারিয়েন্টের দাম অফিসিয়ালি ২১,০০০ টাকা এবং আরেকটি ভ্যারিয়েন্ট ৮ জিবি র্যাম ও ২৫৬ জিবি রম এর দাম ২৪,০০০ টাকা। এই ফোনটি আবার আন অফিসিয়াল ভ্যারিয়েন্টও রয়েছে ৮ জিবি র্যাম ও ২৫৬ জিবি রম এর দাম ২০,০০০ টাকা।
- AMOLED ডিসপ্লে, যার স্ক্রিন সাইজ ৬.৬৭ ইঞ্চি, রেজোলিউশন হিসেবে থাকছে 1080x2400 px (FHD+)। স্ক্রিনটি ফুল HD+ হওয়ার স্ক্রিনের উপরে দেখা প্রতিটি দৃশ্য বেশ নিখুঁতভাবে দেখা যায় এবং আপনি গেমিং করেও বা ভিডিও দেখেও বেশ মজা পাবেন। ফোনটিতে স্ক্রিন প্রােটেক্টর হিসেবে থাকছে Corning Gorilla Glass v5, ব্রাইটন্সে হিসেবে পাওয়া যাবে ১৮০০ নিট এবং ফোনটিতে থাকছে ১২০ হার্জের রিফ্রেশিং রেট।
- ক্যামেরায় থাকছে এটির তিনটি শুটার, যার মেইন শুটার ১০৮ মেগাপিক্সেল, বাকি দুটি ৮ ও ২ মেগাপিক্সেল। ক্যামেরায় কিন্তু আল্ট্রা ওয়াইট ক্যামেরা নেই। অপরদিকে সেলফি ক্যামেরা হিসেবে থাকছে ২০ মেগাপিক্সেল। মেইন শুটারটি দিয়ে বেশ ভালো মানের ছবি তুলা যায়। ছবি তুলার সময় ন্যাচেরাল ভাবটা ধরে রেখে ছবি ক্যাপচার করে এবং দারুন ভাবে ছবিকে ক্যামেরায় বন্দি করে। ডে লাইটে ছবির মান অত্যান্ত ভালো আসে আর আসার মূল কারণ হচ্ছে এর মেইন শুটার ১০৮ মেগাপিক্সেল। তবে নাইট মুডে বা রাতের আলোতে ছবি কিছুটা কালো আসে, তবে আপনি যদি নাইট মুড অন করে ছবি তুলেন তবে ছবি মোটামুটি ভালোই আসবে। আর রইল সেলফি ক্যামেরা, সেলফি ক্যামেরা দিয়ে আপনি সুন্দরভাবে সেলফি তুলতে পারবেন এবং ক্যামেরা কোয়ালিটিও বেশ ভালো।
- ডিজাইন দিকে যদি এবার যাওয়া যায় তবে এই ফোনের ডিজাইন খুবই প্রিমিয়াম। ফোনটির ওজন ১৯৬ গ্রাম, থিকন্সে বা পুরুত্ব ৮.২ মিমি যা আপনি হাতে নিয়ে বেশ প্রিমিয়াম ফিল দিবে। ফোনটির কালার পাওয়া যাবে Midnight Black, Mist Purple, Ocean Blue, Lime Green, Sand Gold। ফোনটিতে রয়েছে IP54 রেটিং যা হালকা পানির ছিটেফোটা ও ধুলোবালি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করবে।
- ব্যাটারিতে রয়েছে 5500mAh এর ক্যাপাসিটি লি-পলি (লিথিয়াম পলিমার) ব্যাটারি। ব্যাকআপ হিসেবে আপনি দেড় থেকে দুই দিনের মতো পেয়ে যাবেন। আপনি যদি ভারী ইউজার হন তবে ১২-১৩ ঘন্টার মতো ব্যাকআপ পেয়ে যাবেন। আর ব্যাটারির চার্জ শেষ হয়ে গেলে ব্যাটারিকে চার্জ করার জন্য রয়েছে ৩৩ ওয়াটের টাইপ-সি ২.০ চার্জার যা দিয়ে ফোনটিকে চার্জ করতে সময় লাগতে পারে আনুমানিক ১ ঘন্টার মতো।