Motorola Edge 60 এর দাম বাংলাদেশে কত?
বাংলাদেশে মটোরোলা মোটো এজ ৫০ এর দাম কত?
Motorola Edge 60 এর দাম বাংলাদেশে কত আপনি কি তা জানেন? যদি আপনি এই ফোনটি নিতে চান তবে চলুন জেনে আসি Motorola Edge 60 এর প্রাইস বাংলাদেশে কত তা সম্পর্কে।
বাংলাদেশে Motorola Edge 60 ফোনের দাম, ফিচার, পারফরম্যান্স ও কোয়ালিটি সহ আরো অনেক কিছু নিয়ে আমরা আজকে আলোচনা করবো। চলুন ধারাবাহিকভাবে জেনে আসা যাক।
পোস্ট সূচিপত্র: Motorola Edge 60 এর দাম বাংলাদেশে কত?
- Motorola Edge 60 এর দাম বাংলাদেশে কত?
- Motorola Edge 60 এর ফিচারসমূহ
- Motorola Edge 60 এর ফিচার অনুযায়ী দাম কেমন?
- Motorola Edge 60 এর বিভিন্ন ভ্যারিয়েন্টের দাম কত?
- Motorola Edge 60 এর প্রসেসর কতটা ভালো?
- Motorola Edge 60 এর ক্যামেরা পারফরম্যান্স কেমন?
- Motorola Edge 60 এর ডিজাইন ও বিল্ড কোয়ালিটি কেমন?
- Motorola Edge 60 কোথায় থেকে কিনলে সবচেয়ে ভালো হবে?
- Motorola Edge 60 কেনার আগে কোন বিষয়গুলো জানা জরুরি?
- শেষ মন্তব্য
Motorola Edge 60 এর দাম বাংলাদেশে কত?
Motorola Edge 60 এর ফিচারসমূহ
বৈশিষ্ট্য | তথ্য |
---|---|
ব্র্যান্ড | মটোরোলা |
মডেল | Edge 60 |
রিলিজ তারিখ | ২৫ এপ্রিল ২০২৫ |
অপারেটিং সিস্টেম | অ্যান্ড্রয়েড |
অপারেটিং সিস্টেম সংস্করণ | v15 |
চিপসেট (প্রসেসর) | মিডিয়াটেক ডাইমেনসিটি 7400 |
সিপিইউ | অক্টা-কোর (4x2.6 GHz কর্টেক্স-A78 এবং 4x2.0 GHz কর্টেক্স-A55) |
স্টোরেজ |
র্যাম: ৮ জিবি | ১২ জিবি র্যাম টাইপ: LPDDR4X রম: ২৫৬ জিবি স্টোরেজের ধরন: UFS 4.0 |
ডিসপ্লে |
ডিসপ্লের ধরন: P-OLED স্ক্রিনের আকার: 6.67 ইঞ্চি (16.94 সেমি) রেজোলিউশন: 1220x2712 px (FHD+) পিক্সেল ঘনত্ব: 446 পিপিআই স্ক্রিন থেকে বডি রেশিও: 91.1% স্ক্রিন প্রোটেক্টর: কর্নিং গরিলা গ্লাস 7i টাচ স্ক্রিন: ক্যাপাসিটিভ টাচস্ক্রিন, মাল্টি-টাচ ব্রাইটনেস: 4500 নিট HDR সমর্থন: HDR 10+ রিফ্রেশ রেট: 120 Hz নচ: পাঞ্চ-হোল |
মেইন ক্যামেরা/পেছন ক্যামেরা |
ক্যামেরা সেটআপ: ট্রিপল (৩টি) রেজোলিউশন: 50 মেগাপিক্সেল, f/1.8 (ওয়াইড অ্যাঙ্গেল, প্রাথমিক ক্যামেরা), 10 মেগাপিক্সেল, f/2.0 (টেলিফটো), 50 মেগাপিক্সেল, f/2.0 (আল্ট্রা-ওয়াইড অ্যাঙ্গেল) অটোফোকাস: আছে ফ্ল্যাশ লাইট: LED ফ্ল্যাশ ছবির রেজোলিউশন: 8150 x 6150 পিক্সেল জুম: 3x অপটিক্যাল জুম শুটিং মোড: একটানা শুটিং, HDR মোড বৈশিষ্ট্য: অটো ফ্ল্যাশ, মুখ সনাক্তকরণ, টাচ টু ফোকাস ভিডিও রেকর্ডিং: 3840x2160, 1920x1080 ভিডিও FPS: 30 fps, 240 fps |
সেলফি ক্যামেরা |
ক্যামেরা সেটআপ: সিঙ্গেল (১টি) রেজোলিউশন: 50 মেগাপিক্সেল, f/2.0 (ওয়াইড অ্যাঙ্গেল) ভিডিও রেকর্ডিং: 3840x2160, 1920x1080 ভিডিও FPS: 30 fps, 120 fps |
ব্যাটারি |
ধরন: লি-পলি (লিথিয়াম পলিমার) ক্ষমতা: 5500 mAh চার্জার: দ্রুত চার্জিং 68W তারযুক্ত বসানো: নন-রিমুভাল |
ইউএসবি | USB টাইপ-সি 2.0 |
ডিজাইন |
উচ্চতা: 161.2 মিমি প্রস্থ: 73.1 মিমি পুরুত্ব: 8.2 মিমি ওজন: 181 গ্রাম রং: ব্লুজ সোডা, গ্রিন গ্রেপ আইসড টি আইপি রেটিং: IP68/IP69 রুক্ষতা: ধুলো প্রমাণ |
নেটওয়ার্ক |
সাপোর্ট: 2G, 3G, 4G, 5G সিম স্লট: ডুয়াল সিম, জিএসএম + জিএসএম সিম আকার: সিম 1: ন্যানো, সিম 2: ন্যানো EDGE: আছে জিপিআরএস: আছে VoLTE: আছে স্পিড: HSPA, LTE, 5G WLAN: Wi-Fi 6 (802.11 a/b/g/n/ac/ax) 5GHz, MIMO ব্লুটুথ: v5.4 জিপিএস: আছে (A-GPS, Glonass সহ) হটস্পট: আছে |
সিকিউরিটি সিস্টেম |
সেন্সর: লাইট সেন্সর, প্রক্সিমিটি সেন্সর, অ্যাক্সিলোমিটার, কম্পাস, জাইরোস্কোপ ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর: আছে (অন-স্ক্রিন, অপটিক্যাল) ফেস আনলক: আছে |
অন্যান্য |
লাউডস্পিকার: আছে অডিও জ্যাক: USB টাইপ-সি ভিডিও: 4K@30fps, 1080p@30/60/120/240fps, জাইরো-ইআইএস |
তৈরি করেছেন | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আমেরিকা |
Motorola Edge 60 এর ফিচার অনুযায়ী দাম কেমন?
Motorola Edge 60 এর বিভিন্ন ভ্যারিয়েন্টের দাম কত?
Motorola Edge 60 এর প্রসেসর কতটা ভালো?
Motorola Edge 60 এর ক্যামেরা পারফরম্যান্স কেমন?
আমরা Motorola Edge 60 ফোনটিতে মেইন ক্যামেরা হিসেবে পাচ্ছি মোট তিনটি ক্যামেরা যার কোয়ালিটি 50 মেগাপিক্সেল, f/1.8 (ওয়াইড অ্যাঙ্গেল, প্রাথমিক ক্যামেরা), 10 মেগাপিক্সেল, f/2.0 (টেলিফটো), 50 মেগাপিক্সেল, f/2.0 (আল্ট্রা-ওয়াইড অ্যাঙ্গেল), ছবির রেজোলিউশন পেয়ে যাবো 8150 x 6150 পিক্সেল, জুমিং অপশন 3x অপটিক্যাল, শুটিং মোড হিসেবে পাচ্ছি একটানা শুটিং, HDR মোড, ক্যামেরার বৈশিষ্ট্য হচ্ছে অটো ফ্ল্যাশ, মুখ সনাক্তকরণ, টাচ টু ফোকাস এবং ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবো 3840x2160, 1920x1080 ও ভিডিও FPS 30 fps, 240 fps। এই ফোনের মেইন ক্যামেরা বলতে গেলে দারুন। আমরা এই ক্যামেরা দিয়ে বেশ দারুন দারুন ছবি তুলতে পারবো এবং ছবিগুলো বেশ কোয়ালিটিফুল। ডে লাইটে যদি ছবি তুলি তবে সাবজেক্টকে বেশ দারুনভাবে ক্যাপচার করছে এবং সাবজেক্টের প্রতিটি বিষয় নিখুঁতভাবে ছবির মাঝে ফুটে উঠছে এবং সাবজেক্টকে তার নিজস্ব রুপে রাখার ক্যামেরাটি চেষ্টা করছে।
আর যদি বলা হয় এই ফোনের সেলফি ক্যামেরা নিয়ে তবে আমরা সেলফি ক্যামেরা হিসেবে পাচ্ছি ডিসপ্লের টপে একটি ক্যামেরা যার রেজোলিউশন 50 মেগাপিক্সেল, f/2.0 (ওয়াইড অ্যাঙ্গেল), ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবো 3840x2160, 1920x1080 ও ভিডিও FPS 30 fps, 120 fps। এই ফোনের মেইন ক্যামেরা যতটা ভালো ঠিক তত এর সেলফি ক্যামেরাও ভালো ও উন্নত। তাই যারা ক্যামেরার দিক থেকে একটি ফোন কিনতে চাচ্ছেন তাদের জন্য Motorola Edge 60 ফোনটি হতে পারে একটি দারুন চয়েজ।
Motorola Edge 60 এর ডিজাইন ও বিল্ড কোয়ালিটি কেমন?
Motorola Edge 60 কোথায় থেকে কিনলে সবচেয়ে ভালো হবে?
- যে সাইট থেকে কেনার জন্য সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সেটি কতটা ভরসাযোগ্য।
- আপনার মতো আরো অনেকেই এই ফোন কিনেছে কিনা তা যাচাই করুন এবং যারা নিয়েছে তাদের রিভিউ দেখুন, পারলে তাদের সাথে কথা বলুন।
- আপনি যে ফোনটি নিতে চাচ্ছেন সেটি মূল্য কি আগেই পরিশোধ করতে হবে কিনা নাকি ক্যাশঅন ডেলিভারি তা নিশ্চিত করুন।
- ফোনটি হাতে পাওয়ার পরে যদি কোনো অসুবিধা বের হয় তবে সেটি ফেরত নিবে কিনা তা জেনে নিন।
- ফোনের মাঝে যদি আগে থেকে কোনো সমস্যা থাকে তবে সেটি তারা পরিবর্তন করে দিবে কিনা বা তাদের নিজ খরচে ঠিক করে দিবে কিনা তা জেনে নিন।
- ফোনের গ্যারান্টি-ওয়ারেন্টি আছে কিনা তা যাচাই করে কার্ড সংগ্রহ করে নিবেন।
- আপনি সরাসরি হাতে ফোন নিয়ে দেখে নিতে পারবেন।
- ডিসপ্লে ও ডিজাইন পরীক্ষা করতে পারবেন।
- এমনকি দোকান থেকে সরাসরি বিক্রয়োত্তর সেবা পাওয়ার সুযোগও পাবেন।
- সরাসরি নিলে আপনি সেলস ম্যানের সাথে কথা বলে ফোনের ফিচার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।
- এছাড়া শোরুম থেকে কেনার সময় আসল প্রোডাক্ট ও নির্ভরযোগ্য ওয়ারেন্টি পাওয়ার নিশ্চয়তা পাবেন।
Motorola Edge 60 কেনার আগে কোন বিষয়গুলো জানা জরুরি?
- প্রথমেই আপনাকে জানতে হবে প্রসেসর, ক্যামেরা, ব্যাটারি ও ডিসপ্লে পারফরম্যান্স সম্পর্কে ধারণা থাকা জরুরী, যাতে নিজের প্রয়োজনের সাথে মিলিয়ে ফোনটি কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়।
- এছাড়া ফোনটির স্টোরেজ ভ্যারিয়েন্ট ও র্যাম-রম কতটা দরকার হবে তা ভেবে নেওয়া উচিত।
- অনেক সময় সফটওয়্যার আপডেট বা সিকিউরিটি আপডেটের বিষয়েও জানা দরকার, কারণ এগুলো ভবিষ্যতে ফোনের পারফরম্যান্সে প্রভাব ফেলে। তাই কেনার আগে এগুলো জেনে নিবেন।
- একই দামের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বী ব্র্যান্ডগুলোর ফিচার, কোয়ালিটি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন এবং দেখুন এই দামে তাদের ফোনগুলোতে কি কি সুবিধা আছে তা জেনে ফোন কেনার চেষ্টা করুন।
- সবশেষে, কোথা থেকে কিনছেন এবং ওয়ারেন্টি পাবেন কি না, সেটিও গুরুত্বের সাথে যাচাই করে ফোনটি কেনার দিকে অগ্রসর হন।